8/600 وَعَن نَافِعٍ: أَنَّ عُمَرَ بنَ الخَطّابِ رضي الله عنه كَانَ فَرَضَ لِلمُهَاجِرينَ الأَوَّلِينَ أرْبَعَةَ الآفٍ وَفَرَضَ لابْنِهِ ثَلاَثَة آلافٍ وَخَمْسَمئَةٍ، فَقيلَ لَهُ: هُوَ مِنَ المُهَاجِرينَ فَلِمَ نَقَصْتَهُ ؟ فَقَالَ: إنَّمَا هَاجَرَ بِهِ أبُوهُ . يَقُولُ: لَيْسَ هُوَ كَمَنْ هَاجَرَ بِنَفْسِهِ . رواه البخاري
৮/৬০০। নাফে’ থেকে বর্ণিত, উমার ইবনে খাত্ত্বাব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু সর্বপ্রথম হিজরতকারীদের জন্য চার হাজার করে ভাতা নির্দিষ্ট করলেন এবং তাঁর ছেলে (আব্দুল্লাহর) জন্য সাড়ে তিন হাজার নির্দিষ্ট করলেন। তাঁকে বলা হল যে, ‘তিনিও তো মুহাজিরদের একজন; অতএব আপনি তাঁর ভাতা কম করলেন কেন?’ উত্তরে তিনি বললেন, ‘তার পিতা তাকে সাথে নিয়ে হিজরত করেছে।’ উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলতেন, ‘সে তার মত নয়, যে একাকী হিজরত করেছে।’ (বুখারী) [1]
9/601 وَعَنْ عَطِيَّةَ بْنِ عُرْوَةَ السَّعْدِيِّ الصَّحَابِيِّ رضي الله عنه قَالَ . قَالَ رَسُوْلُ اللهِ (صلى الله عليه و سلم)« لَا يَبْلُغُ العَبْدُ أَنْ يَّكُوْنَ مِنَ الْمُتَّقِيْنَ حَتّىٰ يَدَعَ مَالَا بَأْسَ بِهِ حَذْراً مِمَّا بِهِ بَأْسٌ ».رواهُ الترمذي وقال: حديثٌ حسن.
৯/৬০১। ‘আতিয়্যাহ্ ইবনু ‘উরওয়াহ্ আস-সা‘দী সাহাবী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: ঐ পর্যন্ত বান্দাহ্ মুত্তাক্বীদের মর্যাদায় পৌঁছতে পারে না, সে যতক্ষণ পর্যন্ত নির্দোষ হয়ে বাঁচার জন্য কোনো কোনো নির্দোষ বিষয়াদিও (নিষ্প্রয়োজনীয় বিষয়াদি) পরিত্যাগ না করে। (তিরমিযী হাদীসটিকে হাসান বলেছেন)[2]
[1] সহীহুল বুখারী ৩৯১২
[2] আমি (আলবানী) বলছিঃ এর সনদটি দুর্বল। ‘‘গায়াতুল মারাম ফী তাখরীজে আহাদীসিল হালাল অল হারাম’’ গ্রন্থে পৃ (১৭৮)তে এ সম্পর্কে আলোচনা করেছি। শাইখ আলবানী হাদীসটিকে ‘‘মিশকাত’’ গ্রন্থে (২৭৭৫) পূর্বে হাসান আখ্যা দিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে পরে এটিকে দুর্বল আখ্যা দিয়েছেন। কারণ সনদের বর্ণনাকারী আব্দুল্লাহ্ ইবনু ইয়াযীদ দেমাস্কী দুর্বল।